তেতুঁলিয়া নদীতে টাকার বিনিময়ে জাল ফেলতে দেয়ায় মাঝি সুজুলের বিরুদ্ধে মহাপরিচালক কাছে অভিযোগ। 

মোস্তাফিজুর রহমান সুজন,পটুয়াখালী

- বিজ্ঞাপন -

নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্বেও পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার তেতুঁলিয়া নদীতে অবৈধ ভাবে টাকার বিনিময়ে জাল ফেলার সুযোগ করে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে মাঝি সুজুল হক মৃধার বিরুদ্ধে।

দশমিনা উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা অবরোধের সময় মৎস্য অধিদপ্তর ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে অভিযানের জন্য একজন মাঝিকে দ্বায়িত্ব দিয়ে থাকেন মৎস্য অধিদপ্তর।

নিয়ম অনুযায়ী সেই দ্বায়িত্ব নিয়েছিলেন, দশমিনা মৎস্য বন্দরের সুজুল হক মুধা নামে এক ট্রলার মাঝি। কিন্ত অতিরিক্ত লোভ থাকার কারনে সাধারন জেলেদের সাথে প্রতারনা করে টাকার বিনিময়ে অবৈধ ভাবে পয়সাওয়ালা জেলেদের কাছ থেকে লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্বেও মাছ ধরার সুযোগ করে দেয় মাঝি সুজুল হক মৃধা।

এ নিয়ে অবরোধে ঘরে বসে থাকা জেলেদের মধ্যে  বিক্ষোভ সৃষ্টি হয়। নিষেধাজ্ঞা অবরোধের সময় ঘরে বন্ধি থাকা জেলেরা প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করেও টনক নাড়াতে পারেনি ক্ষমতাবান এই মাঝি সুজুল হক মুধার। মা ইলিশ সংরক্ষনের সময় গতো-১৩.৪.২০২৫ তারিখে দশমিনা উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের কাছে স্থানীয় জেলারা দশমিনা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার বরাবর।

- বিজ্ঞাপন -

০৩.০২.৭৮০০.৪০০.২২.০০৪.২১.১৮০/১(১০) নং সারকে মৎস্য অধিদপ্তরের ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের মাঝি সুজুল হক মৃধার নামে লিখত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগে বলা হয় মা’ ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান চলাকালীন সময়ে অবৈধভাবে অর্থ গ্রহন করে অসাধু জেলেদের নিষেধাজ্ঞার সময় গোপনে মাছ ধরার সুযোগ করে দেয় মাঝি সুজুল হক।

এখবর শুনতে পেয়ে ঘরে বসে থাকা জেলেদের মধ্যে বিক্ষোভ সৃষ্টি হয়। এবং তারা সুজুল হকের বিরুদ্ধে মৎস্য বন্দরে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

- Google -

আরও পড়ুন

Back to top button